চট্টগ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় সংরক্ষণে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ দখলদারমুক্ত ও উদ্ধারকৃত পাহাড়ি ভূমিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি।
আজ ২২ জুলাই শুক্রবার দুপুরে দুপুর পৌণে ১টায় সীতাকুন্ড সংসদীয় -৪ এলাকা আকবর শাহ থানাধীন কৈবল্যধাম ফিরোজ শাহ হাউজিং সংলগ্ন ১নং ঝিল এলাকায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ জেলা প্রশাসনের পাহাড় সংরক্ষণ কার্যক্রমে অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।
বৃক্ষরোপণ অভিযানে ১নং ঝিল এলাকায় বিগত ১৯ জুন পাহাড়ের উচ্ছেদ অভিযানে উদ্ধারকৃত সরকারি জায়গায় পাহাড়ের পাদদেশে মাটি ধরে রাখতে সক্ষম এরকম ১৭০০ টি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। দেশের ৩৫ টি এনজিও থেকে এ গাছের চারা সরবরাহ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন এ কার্যক্রমে বিভিন্ন এনজিওকে সম্পৃক্ত করেন।
এনজিওগুলো হচ্ছে-
ইপসা,এসডিআই, সিডিএফ, শিশু স্বর্গ, ডিএসকে, এসডিএস, শক্তি ফাউন্ডেশন, মহিলা পরিষদ, উৎস, কারিতাস, স্বপ্নীল, আই ই এফ, ওয়ার্ল্ড ভিশন, সংশপ্তক , উপলদ্ধি, পদক্ষেপ,শামসুল হক, সবুজের যাত্রা, এপিএবি, পিসিডিএস, ওয়াই ডাব্লিও সি এ, অপরাজেয়, স্পিড ব্যাং, সিডিসি, প্রশিকা, আওয়াজ ফাউন্ডেশন, আইডিএফ, ঘাসফুল, বি সি ডাব্লিও এস, যুগান্তর ও এফপিএবি।
এসময় তথ্যমন্ত্রী ড,হাসান মাহমুদ সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন,সীতাকুন্ডের জঙ্গল সলিমপুর,আরিফনগর,আকবর শাহ এলাকায় পাহাড়গুলোতে কোন অবৈধ দখলদার,পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস করতে দেয়া হবেনা,সবগুলো উচ্ছেদ করে বনায়ন করা হবে।জঙ্গল সলিমপুর, আরিফনগরে বিভিন্ন সরকারী প্রকল্প নির্মান করা হবে,যা খুব দ্রুত কার্যকর করা হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।